সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
নিখোঁজ শিশু’কে উদ্ধার করে মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিলেন ভোলা সদর মডেল থানা পুলিশ দৈনিক আমার দেশ’কে ভোলার রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্টজনদের অভিনন্দন সা’দপন্থীদের বাংলাদেশে নিষিদ্ধের দাবিতে ভোলায় বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সভা ভোলায় বাবা-ছেলে আগ্নেয়াস্ত্র সহ কোস্টগার্ডের হাতে আটক ভোলায় ইটভাটা মালিক সমিতির ২৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন আজ ১০ই ডিসেম্বর’ ভোলা পাক’হানাদার মুক্ত দিবস আজ ১০ ডিসেম্বর, ভোলা পাকিস্তানি হানাদার মুক্ত দিবস ভোলায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে গনঅধিকার পরিষদের মানববন্ধন ও স্মারকলিপি ভোলায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র ও কার্তুজ উদ্ধার ভোলার ভেলুমিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন জেলা পুলিশ সুপার

ভোলায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই ‘খুন| আটক-২

  • প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ মে, ২০২৪
  • ৯১ বার পঠিত

ভোলা জার্নাল রিপোর্ট।।

ভোলায় জয়গা-জমির বিরোধকে কেন্দ্র করে দুই ভাইয়ের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাইকে খুন হয়েছে বলে জানা গেছে।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকাল (১১টার) দিকে ভোলা সদর উপজেলার রতনপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রতনপুর ৯নং ওয়ার্ডের নজির মেম্বার বাড়ীতে এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুইজনকে আটক করেছে ভোলা পুলিশ। এছাড়া নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

জানাযায়, ভোলা সদর উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ রতনপুর গ্রামের ৯নং ওয়ার্ডের আবদুল মালেক ও তার ছোট ভাই তাজল ইসলামের মধ্যে জমি-জমা নিয়ে বহুদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এরই রেষারেষিতে বৃহস্পতিবার সকালে দুই ভাইয়ের পরিবারের মধ্যে বাকবিতন্ডা শুরু হয় এবং এক পর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় তাজল পরিবারের লোকজনের হামলায় ৭০ বছর বয়সী তার বড় ভাই আবদুল মালেক (মানিক) বেধরক পিটিয়ে এবং পায়ে ফেলে গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এসময় তার আরেক ভাই মজনু এগিয়ে এসে আবদুল মালেককে উদ্ধার করতে গেলে তাকেও মারধর করা হয়। তিনি মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত অবস্থায় ভোলা ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে। হত্যায় জড়িত তাজল ইসলাম গ্রুপের বজলুর রহমান (৬৫), আরিফ (৩২) দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

নিহতের স্ত্রী জানান, আমাদের সাথে তাজল ইসলামদের জমিজমা নিয়ে দীর্ঘ দিনের ঝগড়া বিবাদ চলছে। এই হত্যার ঘটনার সাথে সোহাগ, তাজল ইসলাম, বজলু এবং অলিউল্লাহসহ একাধিক লোক জড়িত রয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি আরো জানান,  অনুষ্ঠিত হওয়া উপজেলা নির্বাচনে আমার স্বামী ইউনুছ মিয়ার দল করেছে। আর ওরা মোশারেফ মিয়ার দল করেছে। উপজেলা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হামলা চালিয়ে তারা পুরনো প্রতিশোধ নেয়ার জন্য এ হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটিয়েছে।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা

You cannot copy content of this page