স্টাফ রিপোর্টারঃ
এবার জেলেদের চাল পাচার কালে জনতার তোপের মুখে পরলো তজুমদ্দিন উপজেলা সম্ভপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাসেল মিয়া। যদিও ঘটনার পর থেকেই বিষয়টিকে ভিন্ন খাতে প্রভাবিত করা সহ বিভিন্ন মহলকে ম্যানেজের চেষ্টায় চেষ্টায় চলছে চেয়ারম্যান রাসেলের দৌড়ঝাপ।
ঘটনাটি ঘটেছে ২৫ ফেব্রুয়ারি রোববার সকালে উপজেলার সম্ভপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ সম্ভপুরের খাসের হাট বাজারের হোণ্ডা স্ট্যান্ড এলাকায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আগামী মার্চ ও এপ্রিল দুই মাসের নিষেধাজ্ঞার সময়কালের বরাদ্দকৃত জেলেদের পুনর্বাসন চালের প্রায় ১০০ বস্তা চাল অন্যত্র বিক্রি করার জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, এমন এক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সকাল ৭ টা থেকেই স্থানীয়রা ওত পেতে থাকেন দক্ষিণ শম্ভুপুরের খাসেরহাট বাজারের হোন্ডা স্টান্ড এলাকায়। কিছুক্ষণ পরই বেশ কয়েকটি টমটম ও অটোরিকশা ভর্তি জেলেদের প্রায় ১০০ বস্তা চাল সেখানে দিয়ে যেতেই স্থানীয়রা সেগুলো আটক করে পুলিশকে খবর দেয়। দীর্ঘ সময় পর পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে আসলেও এরই মধ্যে ঘটনাস্থল থেকে চালের বড় একটা অংশ অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
যদিও এই চাল জেলেদেরকেই দেয়া হয়েছে এমনটি দাবি করে শম্ভপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাসেল মিয়া বলেন, এর সাথে কারো কোন ধরনের সম্পৃক্ততা থাকলে তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন তিনি।
তবে ঘটনাস্থল থেকে ৪৪ বস্তায় প্রায় ১১০০ কেজি চাল আটক করা হয়েছে বলে জানিয়ে বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তজুমদ্দিন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শুভ দেবনাথ।
You cannot copy content of this page